সীমিত ওভারের ক্রিকেটে বেশিরভাগ সময়ের জন্য একজন উত্তম স্পিনার হিসেবে পরিচিত হলেন হাসারাঙ্গা। তার টেস্ট ক্রিকেট ক্যারিয়ার খুব উত্তম হয়নি, তবে অপর ক্রিকেট ফর্মগুলির মধ্যে তার প্রতিষ্ঠা অনেক বেশি ছিল। অনুমান করা হচ্ছে যে, ওভারের ক্রিকেটে তার যত্নশীল ক্যারিয়ার ছিল, সেটা সফল ছিল। তার অবসর সময়ে তিনি একজন লেগ স্পিনিং অলরাউন্ডার হিসেবে পরিচিত হন। তার ২৬ বছর বয়সে তিনি টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেন।
শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ড মঙ্গলবার জানানো হয়েছে যে, হাসারাঙ্গা টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিবেন। এটি একটি মূলত মন্দগতিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত, যা তিনি নিজের আগাম ক্যারিয়ারে তৈরি করেছেন। তার ব্যাটিং ও বোলিং ক্যারিয়ার তার প্রতিষ্ঠান এবং দীর্ঘ করার ক্ষেত্রে উজ্জ্বল আলোর সাথে জড়িত ছিল।
ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী অ্যাশলি ডি সিলভা উল্লেখ করেন, “আমরা আশা করি যে, সাদা বলের ক্রিকেটে হাসারাঙ্গা আমাদের আগাম দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হবে।”
হাসারাঙ্গা টেস্ট ক্রিকেটে একজন উত্তম লেগ স্পিনার হিসেবে চিহ্নিত হন। তার ৪৮ ওয়ানডে ম্যাচে মোট ৬৭ উইকেট নিয়ে ছিলেন, এবং ৫ বার উইকেট হাতে করেছেন। এছাড়াও, ৫৮ টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯১ উইকেট লাভ করেন, এবং প্রতি ওভারে গড়ে ৬.৮৯ রান খরচ হয়। তার ব্যাটিং সক্ষমতা ও একটি অবদান সাদা বলের ফর্মে ও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটেও প্রতিষ্ঠিত ছিল।
তবে, টেস্ট ক্রিকেটে তিনি এখনও প্রায়শই সাফল্য অধিগ্রহণ করতে পারেননি। চারটি টেস্ট ম্যাচে তার উইকেট চারটি হলেও, তার এই ক্ষেত্রে সেটি সাফল্য না হলেও একটি নিবন্ধন হিসেবে গণ্য করা হয়।
সাদা বলের ক্রিকেটে হাসারাঙ্গা বিশেষভাবে শ্রীলঙ্কার দলের অবিচ্ছেদ্দ্য একটি অংশ ছিলেন। তার ৪৮ ওয়ানডে ম্যাচে ৬৭ উইকেট নিয়ে ছিলেন, এবং ৩ বার ৫ উইকেট লাভ করেছিলেন। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে তার ৫৮ ম্যাচে ৯১ উইকেট নিয়েছিলেন, ওভারে প্রতি গড়ে ৬.৮৯ রান খরচ হয়। এছাড়াও, তার ব্যাটিং ক্ষমতা ও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে তার আবেগ প্রদর্শন করেছে।
প্রায় আট বছর পর তিনি টেস্ট ক্রিকেটে খেলতে পেরেননি। তার শেষ ম্যাচ খেলা হয় ২০২১ সালের এপ্রিলে, পাল্লেকেলে বাংলাদেশের বিপক্ষে। এটি প্রতিষ্ঠান এবং ক্যারিয়ার এবং পরিষ্কার করার সুযোগ নিয়ে এসেছিল। তবে, তার ক্রিকেট পথও তার প্রতিষ্ঠান করার সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে, যাতে বিভিন্ন ক্রিকেট ফর্মে তিনি আরও শীর্ষে উঠতে পারেন।